সুপ্রিয় ব্লগ পাঠকগণ, অদ্য অতীব স্পর্শকাতর একটি বিষয়বস্তু নিয়া লিখিবার ব্রত লইয়াছি।
শুরুতেই বলিয়া রাখি এই লেখাটির বিষয়বস্তু এতটাই সংবেদনশীল যে, উন্মুক্ত মানসিকতার অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে অত্যন্ত সংবেদনশীল। কাজেই আমার ঝুঁকির পারদটা সহজেই অনুমেয়।
খ্রীষ্টিয় আদর্শে উদ্বুদ্ধ কোন সংস্থার পক্ষে নারী স্বাধীনতা বা নারী পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্দোলন বা কাজ করা কতটা যুক্তি সংগত?
পাঠক লক্ষ্যণীয় বিষয় হচ্ছে, আমি শুধু খ্রীষ্টিয় আদর্শে উদ্বুদ্ধ সংগঠনের কথা বলিতেছি।
পাঠক এই প্রশ্ন তুলিয়াছি বলিয়া ধরিয়া লইবেন না যে আমি খ্রীষ্টিয় আদর্শে উদ্বুদ্ধ সংগঠনের বিপক্ষে বা আমি নারী বিদ্বেষী।
আমি অত্যন্ত নীচু মানসিকতা সম্পন্ন একজন ব্যক্তি হইলেও মানবাধিকার,নারীর অধিকার, নারী স্বাধীনতা, নারী পুরুষের সমান অধিকার যাহাই বলেন না কেন আমি কোন কিছুরই বিরোধী নই।
বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক সংগঠন রহিয়াছে যাহাদের কর্মকাণ্ডের অন্যতম প্রধান একটি উদ্দেশ্য হইতেছে নারী স্বাধীনতা বা নারী পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করা। এর মাঝে খ্রীষ্টিয় আদর্শে উদ্বুদ্ধ বেশ কিছু সংগঠনও রহিয়াছে।
পাঠক আসুন বাইবেলে পুরাতন নিয়ম (Old testament) এবং নতুন নিয়ম (New testament)অনুসারে নারী পুরুষের সম্পর্ক কি ধরণের হওয়া উচিত তাহা অবগত হই:
আদিপুস্তক ৩:১৬
পরে তিনি নারীকে
কহিলেন, আমি তোমার গর্ভবেদনা অতিশয় বৃদ্ধি করিব, তুমি বেদনাতে সন্তান প্রসব করিবে;
এবং স্বামীর প্রতি তোমার বাসনা থাকিবে; ও সে তোমার উপরে কর্ত্তৃত্ব করিবে।
যিশাইয় ৩:১২
আমার প্রজাগণ! বালকেরা
তাহাদের প্রতি উপদ্রব করে, ও স্ত্রী লোকেরা তাহাদের উপরে কর্ত্তৃত্ব করিবে।
কিন্তু আমার ইচ্ছা এই,
যেন তোমরা জান যে, প্রত্যেক পুরুষের মস্তকস্বরূপ খ্রীষ্ট, এবং স্ত্রীর মস্তকস্বরূপ
পুরুষ, আর খ্রীষ্টের মস্তক স্বরূপ ঈশ্বর।
১ করিন্থীয় ১৪:৩৪-৩৬
যেমন পবিত্রগণের সমস্ত
মণ্ডলীতে হইয়া থাকে, স্ত্রীলোকেরা মণ্ডলীতে নীরব থাকুক, কেননা কথা কহিবার অনুমতি
তাহাদিগকে দেওয়া যায় না, বরং যেমন ব্যবস্থাও বলে, তাহারা বশীভূতা হইয়া থাকুক। আর
যদি তাহারা কিছু শিখিতে চায়, তবে নিজ নিজ স্বামীকে ঘরে জিজ্ঞাসা করুক, কারণ মণ্ডলীতে
স্ত্রী লোকের কথা বলা লজ্জার বিষয়। ১ করিন্থীয় ১৪:৩৪-৩৬
কেননা সে
(পুরুষ) ঈশ্বরের প্রতিমূর্ত্তি ও গৌরব; কিন্তু স্ত্রী পুরুষের গৌরব।
ইফিষীয় ৫: ২২-২৪
নারীগণ, তোমরা যেমন প্রভুর, তেমনি নিজ নিজ স্বামীর বশীভূতা হও। কেননা স্বামী স্ত্রীর মস্তক, যেমন খ্রীষ্টও মণ্ডলীড় মস্তক; তিনি আবার দেহের ত্রাণকর্তা; কিন্তু মণ্ডলী যেমন খ্রীষ্টের বশীভূত, তেমনি নারীগণ সর্ব বিষয়ে আপন আপন স্বামীর বশীভূতা হউক। স্বামীরা, তোমরা আপন আপন স্ত্রীকে সেইরূপ প্রেম কর,যেমন খ্রীষ্টও মণ্ডলীকে প্রেম করিলেন।
কলসীয় ৩: ১৮
নারীগণ, তোমরা আপন আপন স্বামীর বশীভূতা হও, যেমন প্রভুতে উপযুক্ত।
নারীগণ, তোমরা আপন আপন স্বামীর বশীভূতা হও, যেমন প্রভুতে উপযুক্ত।
১ তীমথিয় ২:১১-১৫
নারী সম্পূর্ণ বশ্যতাপূর্বক মৌনভাবে শিক্ষা করুক। আমি উপদেশ দিবার কীম্বা পুরুষের উপরে কর্ত্তৃত্ব করিবার অনুমতি নারীকে দিই না, কিন্তু মৌনভাবে থাকিতে বলি। কারণ প্রথমে আদমকে, পরে হবাকে নির্মাণ করা হইয়াছিল। আর আদম প্রবঞ্চিত হইলেন না, কিন্তু নারী প্রবঞ্চিতা হইয়া অপরাধে পতিতা হইলেন।
তীত ২: ৪-৫
... যেন ইহারা (যুবতীগণ) পতিপ্রিয়া, সন্তানপ্রিয়া,সংযতা, সতী, গৃহকার্য্যে ব্যাপৃতা, সুশীলা, ও আপন আপন স্বামীর বশীভূতা হয়, এইরূপে যেন ঈশ্বরের বাক্য নিন্দিত না হয়।
... যেন ইহারা (যুবতীগণ) পতিপ্রিয়া, সন্তানপ্রিয়া,সংযতা, সতী, গৃহকার্য্যে ব্যাপৃতা, সুশীলা, ও আপন আপন স্বামীর বশীভূতা হয়, এইরূপে যেন ঈশ্বরের বাক্য নিন্দিত না হয়।
আপনাদের
ধৈর্যচ্যুতির আশঙ্কায় এই পর্যায়ে তালিকাটির সমাপ্তি ঘোষণা করিতেছি।
দয়া করিয়া আমাকে বাইবেল
বিশেষজ্ঞ ভাবিয়া ভুল করিবেন না। বাইবেলে উল্লেখিত উপরোক্ত অংশগুলো পর্যালোচনার আলোকে ইহা সহজেই
অনুমেয় যে অধিকার বা কর্ত্তৃত্বের প্রশ্নে বাইবেল পরিষ্কার ভাবেই পুরুষদের পক্ষ
অবলম্বন করিয়াছে।
যদিও বাইবেলের
কিছু কিছু অংশে সম্মান ও বিশ্বাসের ক্ষেত্রে নর ও নারী কে এক হিসেবে বর্ণনা করা হইয়াছে। যেমন:
গালাতীয় ৩: ২৭
কারণ তোমরা যত লোক খ্রীষ্টের উদ্দেশ্যে বাপ্তাইজিত হইয়াছ, সকলে খ্রীষ্টকে পরিধান করিয়াছ। যিহূদী কি গ্রীক আর হইতে পারে না, দাস কি স্বাধীন আর হইতে পারে না, নর ও নারী আর হইতে পারে না, কেননা খ্রীষ্ট যীশুতে তোমরা সকলেই এক।
বিশ্বাসের
ক্ষেত্রে নর ও নারীকে সমতুল্য হিসাবে বর্ণনা করা হইলেও অধিকার বা কর্ত্তৃত্বের বেলায় পুরুষকেই
প্রাধান্য দেওয়া হইয়াছে।
প্রশ্ন জাগে,
বাইবেল অনুযায়ী পুরুষেরা যদি অধিকারের ব্যাপারে অগ্রাধিকার পাইয়া থাকে তাহা হইলে
খ্রীষ্টিয় আদর্শে অনুপ্রাণিত সংগঠনগুলোর নারী পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার
লক্ষ্যে আন্দোলন বা কাজ করিবার ভিত্তি কি?
আমার মূল আলোচনার এইখানেই সমাপ্তি।
মার্টিন লুথার-এর নাম আপনারা অনেকেই শুনিয়াছেন। তিনি ছিলেন একজন জার্মান ধর্মযাজক এবং ধর্মতত্ত্বের অধ্যাপক। তিনি ষোড়শ শতকে প্রটেস্ট্যান্ট ধর্মবিপ্লবের সূত্রপাত করিয়াছিলেন।
আমার মূল আলোচনার এইখানেই সমাপ্তি।
মার্টিন লুথার-এর নাম আপনারা অনেকেই শুনিয়াছেন। তিনি ছিলেন একজন জার্মান ধর্মযাজক এবং ধর্মতত্ত্বের অধ্যাপক। তিনি ষোড়শ শতকে প্রটেস্ট্যান্ট ধর্মবিপ্লবের সূত্রপাত করিয়াছিলেন।
পাপ করিয়া অর্থের বিনিময়ে বিধাতার শাস্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় - এই মতের তিনি কঠোর বিরোধিতা করিয়াছিলেন। লুথার শিক্ষা দেন যে ভাল কাজ করিয়া মুক্তি অর্জন করা যায় না, বরং পাপমুক্তিদাতা হিসেবে যিশু খ্রিষ্টের উপর বিশ্বাস রাখার মাধ্যমে ঈশ্বরের উপহার হিসেবেই তা পাওয়া যায়।
বুঝিতেই পারিতেছেন এই
ভদ্রলোক কত বিখ্যাত এবং বড় মাপের মানুষ ছিলেন। উনি কি
বলিয়াছেন জানেন:
“If
they (women) become tired or even die, that does not matter. Let them die in
childbirth, that's why they are there."
উনার উক্তিটি পড়িয়া আমি বাকরদ্ধ হইয়া পড়িয়াছি। আমার মনোঃকষ্ট হইতেছে। উনার বক্তব্য শুনিয়া মনে হইতেছে যে নারী সন্তান উৎপাদনকারি কোন জীবন্ত যন্ত্র বিশেষ। উহারা বাঁচুক বা মরুক সন্তান উৎপাদনই উহাদের একমাত্র কর্ম।
নারী যদি এতই নিকৃষ্ট হইবে, তাহাদের যদি এই দৃষ্টিভংগিতেই দেখা হইবে, তাহা হইলে কি প্রয়োজন ছিল ইহাদিগকে সৃষ্টি করিবার। আমিও জন্মগ্রহন করিতাম না, মার্টিন লুথারও জন্মগ্রহন করিতেন কিনা সন্দেহ।
আচ্ছা নারীবিহীন বাইবেল কিভাবে রচিত হইত?
নারী যদি এতই নিকৃষ্ট হইবে, তাহাদের যদি এই দৃষ্টিভংগিতেই দেখা হইবে, তাহা হইলে কি প্রয়োজন ছিল ইহাদিগকে সৃষ্টি করিবার। আমিও জন্মগ্রহন করিতাম না, মার্টিন লুথারও জন্মগ্রহন করিতেন কিনা সন্দেহ।
আচ্ছা নারীবিহীন বাইবেল কিভাবে রচিত হইত?
(আমি সবজান্তা নই। এই বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের সুযোগ রহিয়াছে।)
এই পোষ্টটির শিরোণাম অত্যন্ত নেতিবাচক। আপনাদের কারও মনোঃদুখের কারণ হলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
মার্টিন লুথারের কোটটি ইনটারনেট থেকে সংগৃহীত, তবে কোন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে উনি এই উক্তিটি করিয়াছিলেন তাহা জানা যায় নি।
এই পোষ্টটির শিরোণাম অত্যন্ত নেতিবাচক। আপনাদের কারও মনোঃদুখের কারণ হলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
মার্টিন লুথারের কোটটি ইনটারনেট থেকে সংগৃহীত, তবে কোন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে উনি এই উক্তিটি করিয়াছিলেন তাহা জানা যায় নি।
There are always some catchwords that catch my attention and make me read an article or a document or a news. The heading of this blog was one of them. Of course these are not your words, but when you put it as a heading of your blog, it puts me in doubt whether that is what you believe, or it has been put just for the sake of discussion. As I read further, it gives me the impression that you tend to agree with this statement of Martin Luther, and probably you believe it too! And I have no clue about your reason for writing on this kind of touchy (in your words) things and specially when it related to religion, about which I care less though. And that's where I have a point to make. As I can't really match when I read another blog that you write on your daughter, and I just ask myself, how can a father who has an adorable daughter that once will be in the state of giving birth can write such a statement about women!!??
ReplyDeleteThe 2nd thing that I would like to point out is about the question you ask about the Christian Organisation and their movement for equity. To clarify my point let's look at the word Christian according to CALD 'of or belonging to the religion based on the teachings of Jesus Christ' and 'someone who believes in and follows the teachings of Jesus Christ'. I am not going to go in the details of what was the teaching of JC because I have limited knowledge but what I can already mention is that JC was the one who overthrew many centuries of Jewish law and custom, and consistently treated women and men as equals. JC violated numerous Old Testament regulations, which specified gender inequality. And JC refused to follow the behavioral rules established by the three main Jewish religious groups of the day: the Essenes, Pharisees and Sadducees. With this as a background, I can already tell now that the Christian organisations (I don't know whether you are referring to one particular organisation or several) are absolutely in the right path.
The third point is about the quotations you used! Again I have no clue whether you read the whole bible and then pointed out this references just as it suited you to prove your point as you mentioned in the heading or you just used the quotations you found in a compilation of such quotations against women, which probably never considered the context they were told. But in any case the Bible has got more then 1700 pages and the new testament which is based on the teaching of JC has more than 400 pages. I am sure you will find some reference where JC talks about the rights of women.
The fourth point is about the people who quotation you used were all men and not women. And they lived long after JC death and Resurrection, when religion was closely related with power and politics. And as you mentioned that M Luther protested against the idea that freedom from God's punishment for sin could be purchased with money, who were these people who were having such an idea. Of course they were the most powerful people of that time controlling the nations. They clearly deviated from the teachings of JC. And ML, what he got after all these protests, of course several thousand of followers who treated him like God. He was the one who was first in the history of priesthood married a woman to and allowed protestant priests to marry. Therefore, again I have no clue about the context of such a statement by him.
There is also a fifth and a six point that I wanted to mention. But I feeling sleepy, so have to go to bed and get up early in the morning to get ready for office. So no more I write tonight.
The most precious gift for any blogger is reader’s feedback. Thank you for providing your thoughtful insights on this post. I have gone through your comments and about to reply. Due to my poor level of understanding I could not eloquent accurately some parts of your comments. Appreciate if you could spend some time and provide some information on the following queries.
Delete1.According to you who are the Christians (e.g. Jehova, Catholic, Protestant...etc...be specific no definition pls)? With this please provide few church names where women are acting as a head of church (pastor/father..)in Bangladesh.
2. You rightly said that JC violated numerous Old Testament regulations. Before writing this post I tried to unearth verses that directly defied the quotations that I mentioned on my post. But I could not get any. Appreciate if you could provide few verses from Bible that directly defied the quotes, so I could learn from it.
3. I appreciate your confidence on the activities of Christian organisations. Though I did not mention anything about whether the Christian organisations are on write or wrong path. But your confidence encouraged me to learn more about it. I raised a question to know the fact (how).
4.You are right; I did not read the whole Bible to write this post. But my observation, 30 years of my experience, discussion with some learned persons, searching internet and reading Bible helped me to write this post. My intention to write this post was not to prove anything but to know the fact. But I always honour reader’s perspective.
5.Yes you are right. Catchy words attract readers easily. If you carefully look at the title of the post you will see ellipsis (...). As you know we use ellipsis to indicate omission of a word, sentence from the original text being quoted. We use ellipsis to indicate an unfinished thought and sometimes to inspire a feeling of melancholy. So my request to you, please don’t put yourself in doubt when you read a title with ellipsis. Try to find out the full quote somewhere in the article.
Sometimes to depict the true feelings and reactions about an issue, it is a must to triumph over all the personal feelings and biasness (even as a father) though it is not easy. Sometimes it seems bloggers are heartless.
I will get back to you to share more thoughts after getting the requested information from you.
Dear reader...perception varies person to person based on various variables. After reading the post you tried to judge my intention with your understanding and depending on variables selected by you. Every reader has his own perception and they have every right to express it. It may match with bloggers intention or may not.I respect your comments. Thanks for enriching my knowledge...
The fifth point is about your another question, that you pose as you end your main discussion. The answer is very simple, the base is the teachings of JC according to the New Testament! There should not be any doubt about it!
DeleteThe sixth point I would like to make is about your very last comment in the parenthesis. There should not be any debate about the issue, though I am not very sure what you meant by this issue because in your blog there were several things mentioned, but any case, women should be respected, as JC treated every woman he met as a person in her own right!
Now about your reply, numbers 1: First portion, I already mentioned in my comment Christians are those who follow the teachings of JC, irrespective of their denomination and no-denomination. The denominations were created by people like ML many more after him. Maybe in the beginning, their motif or intention was good but they were dragged away either by the immense power they obtained in the process, or it was just their way of getting to the top. In the context of Bangladesh, so many denominations exists, only because their leaders found this, as a very good way of generated funding! And I don't know whether you know or not, but many of those leaders who turned from beggars to kings in few years time, running this denomination business. About the 2nd part, the Church of Bangladesh is the one, where you will see women leaders! I can't give you any more details about that.
In reply to your number 2, I raised a doubt in my third point about your intention, which you tried to defend by asking me to provide you few verses from Bible that directly defied the quotes, I can't, because I don't read Bible, but what I can give you is a link, where you will find some of the positive attribute to women, here it is http://www.religioustolerance.org/cfe_bibl.htm . I am sure you will find more if you really want to look for those.
About your number 3, I don't want to contest on what you said and what not, but my comments was specifically on the question you pose in bold typeface and clearly with a question mark (?). And as I read the sentence ' ... আন্দোলন বা কাজ করা কতটা যুক্তি সংগত? I see a 'how logical' or 'how justified' kind of question! and my comment exactly answered that!
About your number 4, in my comment I only expressed my doubt about the source of your knowledge about the verses you include in your blog. So, I don't see how you consider me as being right! Nothing is fact until you experience it! Others are only tale, or testimony or perspective, if you like, of someone that we can only try to believe or take for granted. And the perspective can be partial or out of context or deviating the fact, one example of which maybe the issues, who declared the independence of Bangladesh. We hear two versions, and only one of which is a fact, you have no way of knowing which one, but of course you take anyone for granted.
About your number 5, thank you for the suggestion 'please don’t put yourself in doubt when you read a title with ellipsis. Try to find out the full quote somewhere in the article.' However, I notice that you haven't followed your own suggestion, otherwise you would have noticed that the third sentence of my comments was ' Of course these are not your words, ... '.
About the paragraph on triumphing over all the personal feeling, I am again confused whether by this statement you are trying to prove that 'a father who has an adorable daughter that once will be in the state of giving birth can write such a statement about women'? or something else? Whatever it is, the only thing I understand, that the feeling should be consistent, and irrespective of what is written in the Bible negatively about women one should make every effort to restore the respect of women, if one believes in that!
NB: As a matter of practice, when I raise something anywhere, I always have a point to make or to establish something.
Dear Mr. Alex,
ReplyDeleteRaising an issue does not mean writer is supporting it. This article is an eye opener for all of us. Here writer did not support Mr. Arthur's quote at all. You wrongly understood it.
Dear Mr Anonymous,
DeleteThank you for dropping by!
It is your prerogative to express what you like! But as I see, these are just subjective and not objective, as the basis for your conclusion are missing!
I also did not understand, which eye did this article opened for you since the blogger did not support the quotation, according to you!
JC was the one who overthrew many centuries of Jewish law and custom, and consistently treated women and men as equals. Though twelve disciples of Jesus Christ all of them were male.
ReplyDeleteDear Mr Anonymous,
DeleteVery good and appropriate question, in relation to the heading of the topic! So, do I then understand that by posing this questions you want to sideline yourself towards the pro male dominance?
I don't have an answer as I was not part of the fact, but only a part of the testimony of someone whom neither I nor even my 100 forefather before me have seen.
However, here is a link where you might find your answer http://www.missionislam.com/comprel/womengos.htm .
Dear Mr. Nathan
ReplyDeleteI appreciate your courage to write this article to show the true picture of woman. Though it is not clear whether you are challenging Bible or challenging the organisations or both. But I could understand that you tried to protest the role of so called leaders at the end. With all my respect to Bible and christianity, I agree with you that regarding authority Bible clearly place man on top of woman. But when it comes about honour, believe and respect Bible shows man and woman as equal. I am working in an NGO for a long time which carries the word christian in its name and led by woman. We work for woman rights and equality. As a organisation we are telling about "right to terminate an unwanted pregnancy, gay marriage, divorce" but Bible does not support that. I find myself totally lost when i think that "Pain in Childbirth Resulted from Sin". We should think ourselves the question you have raised, what should we do. As one of the christian organisations we should follow Bible or not.